Blog Details

দুবাই ভ্রমণ গাইড।

দুবাই সংযুক্ত আরব আমিরাতের বৃহত্তম শহর ও বিশ্বের সবচেয়ে ভ্রমণ প্রিয় গন্তব্যগুলোর মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয়।সারা পৃথিবীর বর্তমান সবচেয়ে নিরাপদ শহরের তালিকায় প্রথম সেরাদের নাম্বারের মধ্যে অবস্থান করছে এই শহরটি।বিশেষ করে এখানে অপরাধ প্রবণতার হার খুব সামান্য।এর বাহিরে ব্যবসা বানিজ্য ও চাকরি করার ক্ষেত্রেও এই শহরটি বিদেশি নাগরিকদের যথেষ্ট সুযোগ সুবিধা প্রদান করে বলে মানুষ নিয়মিত এই শহরমুখী হচ্ছে।

আজকে আমরা দুবাই শহর ভ্রমণ গাইড নিয়ে আলোচনা করবো।যাতে করে বাংলা ভাষাভাষী মানুষ এই শহর সম্পর্কে বিস্তারিত ও সুন্দর একটি ধারণা পেতে পারে।

এই আর্টিকেলে যা যা থাকবে

📕প্রাথমিক তথ্য

🖥️গুরুত্বপূর্ণ ও বিশেষ তথ্য

📜ভিসা সংক্রান্ত তথ্য ও অন্যান্য ডকুমেন্টস

✈️আন্তর্জাতিক যাতায়াত ও খরচ

🕘ভ্রমণের সেরা সময়

🏦হোটেল ও আবাসন সুবিধা

🏞️গুরুত্বপূর্ণ দর্শণীয় স্থান সমূহ

🚗লোকাল যাতায়াত

🍛খাদ্য ও সংস্কৃতি

📢নিরাপত্তা সতর্কতা ও পরামর্শ

📕প্রাথমিক তথ্যঃ

দেশঃ সংযুক্ত আরব আমিরাত বা United Arab Emirates (UAE)

ধরণঃ আমিরাত/শহর/রাজ্য

জনসংখ্যাঃ প্রায় ৩.৫ মিলিয়ন।বেশিরভাগ মানুষ বিদেশি নাগরিক।

ভাষাঃ আরবি।তবে ইংরেজি ও হিন্দি যথেষ্ট জনপ্রিয়।

মুদ্রাঃ UAE Dirham দিরহাম।

প্রধান ধর্মঃ ইসলাম।

🖥️গুরুত্বপূর্ণ ও বিশেষ তথ্যঃ

দুবাই শহর বা সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাসা বাড়ির সামনে কোন ঠিকানা লেখা থাকে। শুধু নাম থাকতে পারে ভবনের।বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভবনের সামনে কোন নাম ও থাকে না।তবে দেখা যাক বা না যাক, সাধারণত প্রতিটি বাড়ির সামনে একটি নাম্বার থাকে।শুধুমাত্র রাস্তার পাশে ছোট পেস্টুনে তীর চিহৃ ব্যবহার করে নির্দেশ করে যে এদিকে কোন এলাকা।সেক্ষেত্রে গুগল ম্যাপ ব্যবহারের বিকল্প নেই।

এখানের বেশিরভাগ ম্যাস যেখানে সাধারণ মানুষজন থাকে সেখানে কখনোই দরজা বন্ধ করা হয় না।মানে চুরির ভয় নেই বললেই চলে।এখানে ২৪ ঘন্টা নিশ্চিন্তে চলাচল করতে পারে পুরুষ নারী সকলে।এখানের বেশিরভাগ হোটেল, রেস্তোরাঁ ও গ্রোসারী সাধারণত ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে।এই শহরে ইভটিজিং ও ধর্ষণ শূণ্যের কোটায়।তবে কিছু অপ্রীতিকর ঘটনা নিরবে ঘটতে পারে এবং বৈধ ভাবে যথেষ্ট ক্লাব রয়েছে।অনেক সময় ক্লাবে পুলিশ রেড দিয়ে সবাইকে নিয়ে যায় এবং অনেককে আজীবনের জন্য নিজ দেশে পাঠিয়ে দেয়।

📜ভিসা সংক্রান্ত তথ্যঃ

বিদেশে ট্রাভেল করতে গেলে একেবারে শুরুতেই আসে ভিসা।কারন যে দেশে যাবেন সেখানের ভিসা না পেলে কোন ভাবেই সে দেশে যাওয়া সম্ভব না।দুবাই সরকার বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য বিভিন্ন সময় ভিসা প্রদানে বিভিন্ন জটিলতা তৈরী করে।এর পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও নাগরিকগণ দায়ী।দুবাই সাধারণত অন্যান্য দেশের মানুষের মতো বাংলাদেশিদের জন্যও ১/২ মাস ও ৫ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিজিট ভিসা দিয়ে থাকে।তবে যখন আমরা এই ব্লগটি লিখছি তখন মানে ২০২৫ এর জানুয়ারি এই সময় দুবাই সরকার বাংলাদেশিদের জন্য সকল প্রকার ভিসা সুবিধা বন্ধ রেখেছে।তাই যখন ভিসা দেয়া শুরু হবে তখন আপনারা অনলাইন থেকে ভিসার খরচ ও বিস্তারিত তথ্য জেনে নিবেন।

সাধারণত ১/২ মাসের ভিসার মূল্য হয়ে থাকে ১৫ থেকে ২৫ হাজার টাকার মধ্যে।এর সাথে কিছু সিকিউরিটি ডিপোজিট রাখা লাগে।মানে যিনি এশহরে আসবেন তিনি ফেরত যাবেন এই শর্তে ডিপোজিট রাখবেন ভিসা প্রদানকারী ট্রাভেল এজেন্সির কাছে।পরবর্তীতে বৈধ সময়ের মধ্যে দেশে ফেরত গেলে বা অন্য ভিসায় কনভার্ট করলে ডিপোজিটের টাকা ফেরত পাবেন।ডিপোজিট রাখা না রাখা ভিসা প্রদানকারী ট্রাভেল এজেন্সির উপর নির্ভর করে।

📜অন্যান্য ডকুমেন্টসঃ

দুবাই সহ পৃথিবীর অন্য যেকোন দেশ ভ্রমণ করার ক্ষেত্রে,

🔹অর্জিনাল পাসপোর্ট

🔹ভিসা কপি

🔹যাওয়া আসার বিমান টিকেট

🔹হোটেল বুকিং

🔹ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স

🔹খরচ করার মতো কিছু কারেন্সি সাথে রাখতে হবে।কারেন্সি লোকাল বা ডলারে হওয়া আদর্শ।

🔹এছাড়া নির্দিষ্ট দেশের ক্ষেত্রে তাদের ওয়েবসাইটে আরো অতিরিক্ত কোন তথ্য যুক্ত করতে পারে।

✈️আন্তর্জাতিক যাতায়াত ও খরচঃ

বাংলাদেশ থেকে দুবাই শহরে সাধারণত বিমানে যাতায়াত সুবিধা রয়েছে।দেশের মূল বিমানবন্দর বিশেষ করে ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে নিয়মিত এশহরে বিমান চলাচল করে থাকে।এই শহরের বিমানবন্দরগুলো হলো দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও আল মাকতুম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।

দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বর্তমান পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যস্ততম ও বড় বিমানবন্দরগুলোর অন্যতম।

আল মাকতুম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এখনো ব্যপক হারে বিমান চলাচল শুরু হয়নি।তবে নিকট ভবিষ্যতে এটিই হবে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিমানবন্দর।

✈️ঢাকা থেকে নিয়মিত যেসব বিমান এদেশে যাতায়াত করেঃ

🔹বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস

🔹এমিরেটস এয়ারলাইনস

🔹ইউএস বাংলা এয়ারলাইনস

🔹ফ্লাই দুবাই এয়ারলাইনস

🔹ইতিহাদ এয়ারলাইনস।

এছাড়া ভারতের কিছু কানেক্টিং ফ্লাইট ও নিয়মিত যাতায়াত করে।

✈️চট্টগ্রাম থেকে যেসব ফ্লাইট নিয়মিত যাতায়াত করেঃ

🔹বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস

🔹ইউএস বাংলা এয়ারলাইনস

🔹সালাম এয়ার

🔹এয়ারএরাবিয়া ইত্যাদি।

এখানের কিছু কিছু বিমান এদেশের অন্যান্য শহরগুলোতে যাতায়াত করে থাকে।যথা আবুধাবি ও শারজা।

💵ভাড়াঃ এসব বিমানে যাওয়া আসা ভাড়া নির্দিষ্ট বিমান ও সময়ের উপর নির্ভর করে।তবে সাধারণত ৫০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।

🕘ভ্রমণের সেরা সময়ঃ

এটি একটি মরুভূমির উত্তপ্ত বালুর শহর।যেখানে মে থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ব্যাপক গরম পড়ে।এই সময় তাপমাত্রা ৫০° সেলসিয়াস এরও বেশি হয়ে থাকে।

তাই ভ্রমণের আদর্শ সময় হতে পারে শীতকাল অর্থ্যাৎ নভেম্বর থেকে মার্চ মাস।যখন আবহাওয়া অত্যান্ত মনোরম ও সুন্দর।

🏦হোটেল ও আবাসনঃ

এটি একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ শহর হওয়াতে হোটেল বা ট্রাভেলারদের জন্য ভ্রমণ খরচ তুলনামূলক বেশি।এখানে হোটেল ভাড়া নির্ভর করে শহর, লোকেশন ও হোটেলের মানের উপর।দুবাইতে সাধারণত ৫০ দিরহাম থেকে ২০ হাজার দিরহাম পর্যন্ত খরচে হোটেল রুম পাওয়া যায়।যা অন্যান্য শহরে আরেকটু কমে পাওয়া সম্ভব।এজন্য আসার পূর্বে বিভিন্ন অনলাইন হোটেল বুকিং সাইটে ভিজিট করে ধারণা নেয়া যেতে পারে।

🏞️ গুরুত্বপূর্ণ দর্শনীয় স্থান সমূহঃ

এশহরে বিশ্ববিখ্যাত অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভ্রমণ স্পট রয়েছে যা নিচে ধারাবাহিক ভাবে দেয়া হলোঃ

🔹বুর্জ খলিফা (বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন)

🔹বুর্জ আল আরব (বিশ্বের একমাত্র ৭ তারকা হোটেল)

🔹মিরাকল গার্ডেন (বিশ্বের বৃহত্তম ফুলের বাগান যেখানে সাজানো তরতাজা প্রায় ৫০ মিলিয়ন ফুল)

🔹দুবাই মল (বিশ্বের অন্যতম বড় শপিংমল।

🔹দুবাই এ্যাকোয়ারিয়াম ও আন্ডারওয়াটার চিড়িয়াখানা (যা দুবাই মলের ভেতরে অবস্থিত)

🔹পাম জুমেইরা (কৃত্রিমভাবে তৈরি পাম গাছের আকৃতিতে দ্বীপ যেখানে বিলাসবহুল হোটেল ও বাড়িঘর রয়েছে)

🔹দু্বাই ফিউচার মিউজিয়াম

🔹গ্লোবাল ভিলেজ (যেখানে বিশ্বের অন্তত ১০০ দেশের সাংস্কৃতিক প্রদর্শনী স্টল রয়েছে)

🔹দুবাই মেরিনা (সবচেয়ে উন্নত এলাকাগুলোর অন্যতম)

🔹দুবাই ফাউন্টেইন

🔹দুবাই ফ্রেম (যেখান থেকে শহরের মূল অংশ দেখা যায়)

🔹জুমেইরা বিচ (সমুদ্র সৈকত)

🔹ডেজার্ট সাফারি (অন্যতম জনপ্রিয় জায়গা)

🔹আইএলডি ওয়াল্ড অব এডভেঞ্চার

🔹বার দুবাই (দুবাইয়ের পুরাতন ঐতিহ্যবাহি বাজার)

🔹দুবাই ক্রিক সমুদ্র সৈকত

🔹গোল্ড শুক বা মার্কেট (পৃথিবীর বৃহত্তর স্বর্ণের বাজার)

🔹মামজার বিচ ও পার্ক

🔹সোনাপুর, আল কুচ ও জেবেল আলী লেবার ক্যাম্প (যেখানে অন্যরকম এক বিপরীত দুবাই শহর দেখা যায়) ইত্যাদি।

🚗লোকাল যাতায়াতঃ

এশহরে যাতায়াতের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ মানুষ নিজস্ব গাড়ি ব্যবহার করে থাকে।এছাড়া এখানে যাতায়াতের জন্য রয়েছে পাবলিক বাস, মেট্টোরেল, রেল গাড়ি, ট্রাম গাড়ি, মনোরেল, ট্যাক্সি ও রাইড শেয়ারিং কার ইত্যাদি।

যাতায়াত ভাড়া সাধারণত যাতায়াত দূরত্বের উপর নির্ভর করে।

দুবাইয়ের ক্ষেত্রে মেট্টোরেলের ভাড়া ৩ দিরহাম থেকে শুরু এবং সর্বোচ্চ ৭.৫ দিরহাম যা বাংলা টাকায় ১০০ থেকে ২৩০ টাকা পর্যন্ত।পাবলিক বাসের ক্ষেত্রেও প্রায় সমান তবে এক আমিরাত থেকে অন্য আমিরাতের ক্ষেত্রে দূরত্বের উপর নির্ভর করে।দুবাই থেকে আবুধাবির পাবলিক বাস ভাড়া ২৫ দিরহাম।দুবাই থেকে শারজাহ বাস ভাড়া ১৫ দিরহাম। দুবাই থেকে ফুজাইরাহ বাস ভাড়া ২৫ দিরহাম।

দুবাই ট্যাক্সির ক্ষেত্রে ২.৫ কিলোমিটার পর্যন্ত ১২ দিরহাম সর্বনিন্ম ভাড়া।আবার এয়ারপোর্ট ট্যাক্সির ক্ষেত্রে সর্বনিন্ম ভাড়া ২৫ দিরহাম।

দুবাইয়ের যেকোন পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করার জন্য NOL কার্ড নামে একটি কার্ড যেকোন বাস বা মেট্রোরেল কাউন্টার থেকে নিতে হয় যার মূল্য ৬ দিরহাম। এখানে পরিমাণ মতো দিরহাম রিচার্জ করে যাতায়াত করতে হয়।দুবাই শহরের মধ্যে যাতায়াত করার জন্য NOC কার্ডে সর্বনিন্ম ব্যালেন্স ৭.৫ দিরহাম থাকতে হবে।

এছাড়া এখানে একটি বড় সুবিধা হলো, আপনি যেকোন বাস বা মেট্রোরেল থেকে নেমে অন্য একটি বাস বা মেট্রোরেলে উঠলে ডাবল ভাড়া নিবে না।টোটাল দূরত্ব হিসেব করে ভাড়া নেয়া হবে যা NOL কার্ড দ্বারা হিসেব করা হয়।অর্থ্যাৎ দুবাইয়ের যেকোন জায়গায় যাতায়াত করার জন্য পাবলিক সার্ভিসের ক্ষেত্রে NOL কার্ড বাধ্যতামূলক।

এখানে দুবাই ক্রিক নদী রয়েছে যেখানে সব সময় মাত্র ১ দিরহাম খরচে নৌকা ভ্রমণে প্রায় ১ কিলোমিটার দূরত্বের পথ পার হওয়া যায়।মানে বার দুবাই থেকে দেইরা দুবাই যাতায়াত করা যায় এই নদী ব্যবহার করে।

🍛খাদ্য ও সংস্কৃতিঃ

খাদ্যঃ এশহরের মানুষ যথেষ্ট উন্নত জাতের খাবার খেতে অভ্যাস্ত।তারা আরব খাবারের মধ্যে ছোট ছাগল বা ভেড়ার মাংস বিভিন্ন প্রক্রিয়াজাত করে খেয়ে থাকে।এখানের মানুষ ন্যাচারাল অন্যান্য খাবারের মধ্যে উটের মাংস, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার, রুটির সাথে অন্যান্য তরকারি খেতে অভ্যাস্ত।

সংস্কৃতিঃ এশহরের মানুষ সাধারণত ভদ্র ও শান্তিপ্রিয়।কিন্তু দুবাই শহরের কারো কারো ক্ষেত্রে প্রশ্ন থেকে যায়।সর্বপরি এদেশের মানুষ সাধারণত মিশুক ও ভদ্র স্বভাবের।পুরুষরা নিজস্ব সাদা লম্বা কান্দুরা নামে একটি পাঞ্জাবি পরিধান করে ও মহিলারা কালো বোরকা পরিধান করে থাকে।ইসলামী কালচারাল দেশ হওয়াতে তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ইসলামি দ্বারায় জীবন যাপনে অভ্যাস্ত তবে দুবাইয়ের ক্ষেত্রে কিছুটা আলাদা দৃশ্য দেখা যায়।

📢নিরাপত্তা সতর্কতা ও পরামর্শঃ

যেহেতু এই শহর যথেষ্ট নিরাপদ তাই এখানে রাত দিন ২৪ ঘন্টা চলাচলে কোন অসুবিধা হয় না।যেসব এলাকা গহীন মরুভূমির সেগুলোতে কখনো কখনো কিছু অপ্রিতিকর ঘটনা ঘটতে পারে (শোনা কথা, সত্য নাও হতে পারে)।তাই এই শহর ভ্রমণ হতে পারে আপনার জন্য একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা।

পরামর্শঃ

🔹নতুন কোন দেশ বা শহরে গেলে সেখানের স্থানীয়দের সাথে কোন প্রকার দ্বন্ধে জড়ানো উচিৎ নয়।

🔹উচ্ছৃঙ্খল কোন কাজকর্মের সাথে জড়ানো অনুচিত।

🔹অনৈতিক ও অসামাজিক সকল কিছু পরিহার করা উচিৎ।

🔹নেশা ও নারী সংক্রান্ত যেকোন কাজ থেকে বিরত থাকা উচিৎ।

🔹যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকা উচিৎ।

যেকোন তথ্য ও পরামর্শের জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

আপনার ভ্রমণটি নিরাপদ, সন্তুষ্টজনক ও শুভকর হোক।

আমাদের প্রতিষ্ঠান Digital Point Tourism নিয়মিত দুবাই থেকে বিভিন্ন দেশে ট্যুর প্যাকেজ পরিচালনা করে থাকে।আপনি চাইলে আমাদের সাথে যুক্ত হতে পারেন।

লেখকঃ

Abdul Hakim.

abdulhakimbd010@gmail.com

+971566229773.

Leave A Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *